আমার পেটে আমার ছেলের সন্তান
—————————
যখন আমি এই গল্পটি লিখছি তখন আমার পেটে তিন মাসের বাচ্চা রয়েছে আর এই বাচ্চাটি অন্য কারও নয় আমার ছেলে রাহুলের। যখন আমি আমার ছেলের সাথে প্রথম চোদাচুদি করি,তখন আমার মনে হয়েছিল যে আমি বড় ভুল করেছি। পরে ভাবলাম আমি এতে কী করতে পারি, কারণ এছাড়া আমার আর কোনো কোনও পথ ছিলনা। ঐদিন উত্তেজনায় আমরা দুজনেই একে অপরের শরীরকে শান্ত করি। আর এর ফলস্বরূপ এখন আমরা দুজনই সেক্স ছাড়া বাঁচতে পারিনা আর দিন দিন আরো কাম পাগল হয়ে যাচ্ছি।
আমার নাম প্রতিভা। আমি ৪০ বছর বয়সের এক সুন্দরী বিধবা।আমার একমাত্র ছেলে রাহুল যার বয়স ২১ বছর।আমি ও আমার স্বামীর প্রেমের বিয়ে তাই আমার শ্বাশুড় ও শ্বশুড়ী আমাকে মেনে নিতে অস্বীকার করে। তবে এতে আমার কোনো দুঃখ ছিলনা কারণ আমার স্বামী আমাকে খুব ভালোবাসত। সে আমাকে এক মুহুর্তের জন্যও নিজেকে থেকে আলাদা করতো না।
আমরা দুজনই কুমিল্লা চলে যাই। আমার স্বামী ব্যাবসা শুরু করে। তারপর আমাদের দুজনের জীবন খুব সুন্দরভাবে চলতে লাগলো। আমার কোল আলো করে আসলো রাহুল। কিন্তু ভগবানের আমার এই সুখ পছন্দ হলো না। রাহুলের বয়স ১৫ বছর তখন আমার স্বামী এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। তখন শুধু আমি এবং রাহুল একে অপরকে আকড়ে ধরে বেঁচে ছিলাম। কুমিল্লার সব সম্পত্তি বিক্রি করে আমরা ঢাকা চলে আসি।
আমি আর রাহুল একটি বাসা ভাড়া নেই। তারপর ৫ বছর সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চলতে লাগলো। তবে আমি আমার স্বামীকে খুব মিস করি। আমার এই দুঃখ ভাগ করে নেওয়ার মতো কেউ ছিলনা। তাই সব সময় মন খারাপ করে বসে থাকতাম। রাহুল এই ব্যাপারটা বুঝে আমার মন ভালো করার জন্য কক্সবাজার বেড়াতে নিয়ে যায়। আমরা দুজনই হোটেলে একটা রুম নিলাম। রাতে খাওয়ার পর রাহুল একটি মদের বোতল নিয়ে এলো। আমি আগে এক দুদিন মদ খেয়েছি রাহুলের বাবার সাথে। আমরা দুজনই বসে মদ খেতে থাকলাম আর পুরনো স্মৃতি নিয়ে গল্প করতে লাগলাম। আস্তে আস্তে আমাদের নেশা বেড়ে গেলো। আমরা দু’জন একে অপরের হাত ধরে বসে থাকলাম। রাত গভীর হয়ে গেল।
Ads by Eonadsআমরা দুজনই ধীরে ধীরে দাঁড়ালাম। হঠাৎ আমি পরে যেতে লাগলাম,তবে রাহুল আমাকে পিছন থেকে ধরে ফেলে। আমি আমার শরীরের পুরো ওজন তার উপর দিয়েছিলাম। আমার দুধগুলো তার বুকে লেপ্টে গেলো আমি সেই সময় নাইটি পড়েছিলাম। হঠাৎ রাহুল আমার দুধে হাত দিয়ে টিপতে লাগলো আর আমিও নিজেকে আটকাতে পারলামনা, আমিও রাহুলের ঠোঁট চুষতে শুরু করি।
আমরা দুজনেরই তখন কাম জেগে উঠলো। তারপর আমরা একে অপরকে জড়িয়ে ধরলাম। সেই সময় রাহুলে মোটা আর লম্বা ধোন নাইটির উপর দিয়ে আমার গুদে গুতো মারতে লাগলো। আমারও দুধগুলো তার বুকে লেপ্টে ছিল। এই সময় আমাদের দুজনেরই শ্বাস-প্রশ্বাস জোরে জোরে চলছিল। সে তার এক হাত দিয়ে আমার চুল ধরলো ও অন্য হাত দিয়ে আমার দুধ টিপতে টিপতে আমার ঠোঁট চুষছিল। কিছুসময় পর রাহুল আমার পাছার গর্তে তার আঙুল দিতে লাগল আর মাঝে মাঝে আমার গুদে হাতাচ্ছিল এতে আমার গুদ ভিজে গেল।
Ads by Eonadsআর আমিও খুব জোরে তার ধোনটা নাড়াতে লাগলাম। এতে উত্তেজিত হয়ে রাহুল আমায় বলল।
Ads by Eonadsরাহুল: আহ..আহ…আহ….আমি তোমাকে ভালবাসি মা।আমার আর কাউকে চাই না।আমি আমার স্ত্রী আর বান্ধবী দুটোই আমার মায়ের মাঝে পেয়েছি।
এই বলে রাহুল আমার সব কাপড় খুলে দিয়ে আমার দুধ পান চুষতে লাগলো। আমার দুধের বোটাগুলো টাইট হয়ে ছিল। আমার শরীর প্রচুর গরম হয়ে গেল।
আমি মেঝেতে বসে রাহুলের প্যান্ট জাঙ্গিয়া খুলে দিয়ে তার ধোনটা আমার মুখে পুরে চুষতে শুরু করলাম। চুষে মনে হচ্ছিল যেন পৃথিবীর সেরা আইসক্রিম চুষছি। সে তার দাঁতে দাঁত পিষে চিৎকার দিয়ে বলল।
রাহুল: আঃ..আঃ…আঃ…. আহ..আহ…
আমি আমার গলার শেষ অংশ পর্যন্ত তার ধোনটা নিয়ে ভালো করে চুষে দিলাম। তারপর রাহুল আমাকে তুলে বিছানায় ফেলে দিল। আমিও বিছানায় শুয়ে আমার পা ছড়িয়ে দিয়ে আমার গুদ রাহুলের কাছে মেলে ধরলাম। তা দেখে রাহুল ধোন হাতে নিয়ে আমার গুদে ঘষতে লাগলো বলল।
রাহুল: মা আমি আর সহ্য করতে পারছিনা।
আমি: রাহুল আরও একটু থাম। আমি 69 হয়ে চোষাচুষি করতে চাই। এই সুযোগটি অনেক বছর পর পেলাম। তাই আজকের রাত স্বরণীয় করে রাখতে চাই।
এরপর আমরা 69 পজিশনে হয়ে ও আ Ads by Eonads মার গুদ চাটছিল আর আমি ওর ধোনটা চুষছিলাম। এভাবে প্রায় ১০ মিনিট আমরা একে অপরের যৌনাঙ্গ চাটলাম। এতে আমি আরো উত্তেজিত হয়ে পরলাম। তারপর আমি সোজা হয়ে তার ঠোঁটে চুমু খেলাম এবং আমার জিহ্বা তার মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে দিলাম আর তারপর আমি ওর ধোনটা ধরলাম এবং আমার গুদ সেট করে ভিতরে ঢুকিয়ে দিলাম। আমি কাকিয়ে উঠলাম কারণ একেতো আমার গুদ খুব টাইট ছিল, অপরদিকে প্রায় ৬ বছর পর একটা মোটা লম্বা ধোন গুদে ঢুকলো। রাহুলের ধোনটা আমার গুদ ঢুকে আটো শক্ত হতে লাগলো। তারপর রাহুল আমায় জোরে জোরে চোদা শুরু করলো। আমাদের হোটেল রুমটা কেবল ফুচ ফুচ শব্দ আর আহ..আহ…আহ….আওয়াজ ভাসছিল। আমরা একে অপরকে প্রচুর মজা দিচ্ছিলাম আর একে অপরের শরীর চাটছিলাম।
এরপর রাহুল আমার গুদ ধোন বের করে আমার গুদ থেকে বেরিয়ে আসা পানি চেটে দিয়ে আবার তার ধোনটা আমার গুদে ঢুকিয়ে দিয়ে জোরে জোরে চোদা শুরু করলো। তারপর সে আমার পাদুটো তার কাঁধে নিয়ে আমার পাছাটা শক্ত করে ধরে চোদার গতি আরো বারালো। তার এই চোদায় আমি স্বর্গ সুখ পাচ্ছিলাম। এভাবে প্রায় ১ ঘন্টা চোদার পর রাহুল তার বীর্য আমার গুদে ফেললো। আমি এরি মাঝে দু’বার গুদের পানি ছাড়ি। তারপর আমরা দুজনে ক্লান্ত হয়ে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেলাম তারপর দুজনে একসাথে গোসল করলাম। সে আমার সারা শরীরে সাবান লাগিয়ে দিল আর আমি ওর শরীরে।
সেদিনের পর থেকে আমরা দুজনই একদিন আলাদা থাকিনি। আমরা দুজনে একসাথে ঘুমাতাম ও চোদাচুদি করতাম। এখন এটা আমাদের নেশায় পরিণত হয়ে গেল। আমরা দুজন কখনও কোনও সুরক্ষা ব্যবহার করি নি, তাই এখন আমার পেটে রাহুলের বাচ্চা। আমি এই সন্তানকে জন্ম দিতে চাই। প্রয়োজনে আমরা আবার অন্য শহরে চলে যাবো আর ঐ শহরের লোকেরা জিজ্ঞাসা করলে বলব-“আমার স্বামী মারা গেছেন দুই মাস আগে।”
তাবুও আমি রাহুলের সন্তানের জন্ম দেব।
।।।।।।।।।।।সমাপ্ত।।।।।।।।।।।



0 মন্তব্যসমূহ